Wednesday, September 3, 2025

"গুৰুৰ জ্যোতি"-শিক্ষক দিৱস উপলক্ষে

"গুৰুৰ জ্যোতি"

              ✒️মনোৱাৰ হোসেন (মুন)

আলোকেৰে ভৰা পথালৈ
কেৱল এজনেই নিয়ন্ত্ৰণ কৰে,
সেইজনেই গুৰু—
যাৰ সাৱটি ধৰা আঙুলি
উজ্বল কৰে অনন্ত আঁধাৰ।

তেওঁৰ নয়নত অদম্য ধৈৰ্য্য,
তেওঁৰ হৃদয়ত নিঃশেষ দয়া।
অকলৰ শিকনি নহয়,
মানুহ হোৱাৰ দিশো
তেওঁয়েই আগবঢ়ায়।

মই জানো,
গুৰুৰ সঁচা ধন হ’ল–
শিষ্যৰ প্ৰগতিৰ হাঁহি,
গুৰুৰ সঁচা জয় হ’ল–
সমাজৰ শুভতাৰে ভৰা দিন।

"প্ৰণাম গুৰুজন"-শিক্ষক দিৱস উপলক্ষে


"প্ৰণাম গুৰুজন"
             
                 ✒️মনোৱাৰ হোসেন (মুন)

হৃদয়ৰ পৃষ্ঠাত
আপোনাৰ নামখন লিখা,
অক্ষৰবোৰে আজি
জীৱনৰ মানে দিব পাৰে।

কেতিয়াবা মিঠা বাক্যৰে,
কেতিয়াবা কঠোৰ বচনৰে,
আপুনি গঢ়ি তুলিছে
নতুন প্ৰজন্মৰ কাষ।

এনে পথিক আছিলোঁ
দিশ নাজানা,
আপোনাৰ হাতত ধৰিলে
জীৱনেই হ’ল সঠিক যাত্ৰা।

প্ৰণাম, গুৰুজন—
আপুনি আছিল, আপুনি আছেন,
আপুনিয়ে থাকিব
আলোকৰ সঁচা জ্যোতি হৈ।

"শিক্ষাৰ সুৰ"- শিক্ষক দিৱস উপলক্ষে

 "শিক্ষাৰ সুৰ"

           ✒️মনোৱাৰ হোসেন (মুন)


শব্দেৰে নহয়,
নিশব্দতকৈও বেছি
উচ্চাৰিত হয় শিকনিৰ সুৰ।

বাতাসে বাট দেখুৱাব পাৰে,
তরঙে গীত গাব পাৰে,
কিন্তু জীৱনৰ পাঠ
মাত্ৰ গুৰুয়ে শিকাব পাৰে।

তেওঁয়ে নিৰ্মাণ কৰে
অদৃশ্য সেতু,
য’ত শিষ্যৰ আশা
এবাৰকৈ দুবাৰ নহয়,
অগণনবাৰ সাঁচি থই
শক্তিৰ প্ৰতীক হয়।

গুৰু —
সঁচাকৈয়ে যুগৰ জ্যোতিষ্ক।

Wednesday, June 11, 2025

কষ্টের পথচলা


                            ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )

জীবনে কিছুই আমি পাইনি,
কেবল কষ্ট আর টেনশন পেয়েছি,
স্বপ্নগুলো ছিল যা সুন্দর,
তবে জীবনে কেবল বেদনা পেয়েছি।

সুখের খোঁজে ছুটেছিলাম,
যেন পাখি আকাশে উড়ছিল,
কিন্তু হঠাৎ ঝড় এসে এল,
বাধা দিলো, আর কিছু পেলাম না।

মানুষগুলো হেসে চলেছে,
তাদের জীবনে আসেছে সুখ,
কিন্তু আমি তো জানি,
সুখ আর কষ্টের মাঝেই জীবন বুক।

এই জগতে টেনশন ছাড়া,
কোথায় মেলো শান্তি আসবে?
কষ্ট আর টেনশন ছাড়া,
কোনো দিন জীবনের অর্থ বুঝতে পারবে?



শব্দ-অর্থ

1. কষ্ট - মনোকষ্ট, যন্ত্রণার অনুভূতি।
2. টেনশন - মানসিক চাপ বা উদ্বেগ।
3. স্বপ্ন - ভবিষ্যতকে নিয়ে আশা বা আকাঙ্ক্ষা।
4. ঝড় - জীবনে আসা বিপর্যয় বা কঠিন সময়।
5. বাধা - কোনো কিছুতে বাধা বা প্রতিবন্ধকতা।



কবিতার মূলভাব :- 
            জীবনের কঠিন সংগ্রাম, কষ্ট এবং মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে চলা। কবিতাটি সেই বাস্তবতা তুলে ধরে যেখানে মানুষ তার স্বপ্ন এবং সুখের খোঁজে ছুটতে থাকে, কিন্তু মাঝে মাঝে জীবন তাকে বাধা এবং কঠিন সময়ের মুখোমুখি করে। এতে বলা হচ্ছে যে, কষ্ট এবং টেনশন ছাড়া জীবন কোনো পূর্ণতা বা অর্থ পায় না। কবিতাটি জীবনের কঠিন পথচলার মধ্য দিয়ে মানুষের নিজস্ব সংগ্রাম এবং আত্মবিশ্বাসের কথা বলে, যেখানে সুখ ও কষ্ট পাশাপাশি চলে।









Sunday, June 1, 2025

স্বপ্নের শক্তি


                        ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )

আজ আমার টাকা নেই,
ক্ষমতা নেই, সম্মান নেই।
কিন্তু একদিন,
সব কিছু হবে।

অন্ধকারে পথ খুঁজে পাবো,
ভয়ে ভয়ে এগিয়ে যাবো।
সামনে থাকবে আলো,
প্রতিটি পদক্ষেপে জাগবে আশা।

শুধু অপেক্ষা,
শুধু একটু সময়।
একদিন আমি হবো,
যে চায় তাকে জয়।

এখন কিছু নয়,
কিন্তু একদিন অনেক কিছু।
স্বপ্ন হবে বাস্তব,
শক্তি হয়ে উঠবে নিজে।




মূলভাব :-
এই কবিতার মূলভাব হলো, একজন ব্যক্তি বর্তমানে যতোই দুঃখ বা অসুবিধার মধ্যে থাকুক না কেন, সময়ের সাথে তার পরিশ্রম, সংকল্প এবং ধৈর্যের মাধ্যমে সে একদিন সফলতা অর্জন করবে। এখানে অন্ধকারের মধ্যে পথ খোঁজার পাশাপাশি আশা, আত্মবিশ্বাস এবং ধৈর্যের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। কবিতাটি আত্মবিশ্বাস এবং আশা দিয়ে পরিপূর্ণ, যা মানুষকে তার লক্ষ্য অর্জনে আগ্রহী করে তোলে।


Saturday, May 31, 2025

❝সমাজ❞


সমাজ কখনো জিজ্ঞেস করে না—
“তুমি কেন কাঁদছো?”
তারা কেবল খুঁজে বেড়ায়
তোমার কান্নার আড়ালে লুকোনো গল্প।

তুমি যদি হাসো— সন্দেহ করে,
তুমি যদি ভেঙে পড়ো— বিচার করে।
তুমি যদি একা থাকো— ঠাট্টা করে,
আর ভিড়ে থাকলে বলে— "নাটক করো"।

তোমার সাফল্য তাদের চোখে কাঁটা,
তোমার ব্যর্থতা— তাদের মুখে হাসি।
তারা পাশে থাকে না কখনো,
তবুও তোমার জীবনই তাদের আলোচনার মূল বিষয়।

তোমার নীরবতা তাদের পছন্দ নয়,
তোমার ভাষাও তারা সহ্য করতে পারে না।
তারা চায়— তুমি সব সয়ে যাও,
কিন্তু কখনো মুখ না খোলো।

সমাজ বলে, শোনায়, শেখায়—
কিন্তু সত্যিকারের বোঝে না।

                         ✍️ মনোয়ার হোসেন (মুন)

Monday, May 19, 2025

প্রিয়, তুমি আমার হলে না

                     ✒️ মনোয়ার হোসেন ( মুন )

চেয়েছিলাম একজন মানুষ,
যে হতো আমার বিশ্বাস।
নিজের থেকেও বেশি যাকে,
দিতাম শ্রদ্ধা, ভালোবাসা।

এক যুগ ধরে ছিলাম অপেক্ষায়,
ভেবেছিলাম আসবে তুমি একদিন।
শুনেছিলাম কষ্টের ফল মেলে,
কই, আমার কষ্ট তো গেলো বিনা প্রাপ্তিতে।

তোমাকে ভাবতাম আপন করে,
রাখতাম হৃদয়ের মাঝে।
আজ বুঝলাম, তুমি ছিলে,
তবে কখনোই ছিলে না আমার।

তাতে কি আসে যায় প্রিয়,
ভালো থেকো যারই হও।
তোমার মুখখানি সযত্নে রাখবো,
আমার জীবনের পাতায় চিরকাল।



সারাংশ:
কবিতায় কবি একজন প্রিয় মানুষের প্রতি নিজের গভীর ভালোবাসা ও দীর্ঘ প্রতীক্ষার কথা তুলে ধরেছেন। তিনি আশা করেছিলেন, সেই মানুষটি একদিন তার জীবনে আসবে এবং হবেন তার বিশ্বাসের প্রতীক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই ভালোবাসা পূর্ণতা পায়নি। কবি বুঝতে পারেন, প্রিয় মানুষটি থাকলেও তিনি কখনোই কবির হয়ে ওঠেননি। তবুও কবি তাকে শুভকামনা জানিয়ে বলেন, তার মুখখানি তিনি আজীবন হৃদয়ে ধারণ করে রাখবেন।


In process

অপ্রকাশিত ভালোবাসা

                        — ✍️ মনোয়ার হোসেন ( মুন)                                  “চাঁদের মতো চুপচাপ” প্রেম টেম করি না — তবু মনটা কারও নামে...