Thursday, December 4, 2025

অপ্রকাশিত ভালোবাসা


                        — ✍️ মনোয়ার হোসেন ( মুন)
                                 “চাঁদের মতো চুপচাপ”

প্রেম টেম করি না —
তবু মনটা কারও নামেই বাঁধা,
দূরে থেকেও যাকে দেখি
স্বপ্নের নরম কাঁচের ওপারে দাঁড়ানো ।

সে জানে —
আমার হৃদয়ের ভাঁজে ভাঁজে
তারই ছবি লুকানো,
তবু তার মনে
আমার জন্য কোনো দরজা খোলা নয় ।

আমি বলিনি কিছুই—
নীরবতায় যতটুকু বলা যায়,
তার হাসির ছায়া ধরে
দিনগুলো শুধু গুনেছি নিরালায় ।

ভালোবাসে না —
তবু অভিমান জাগে না মনে,
কারণ ভালোবাসা তো দাবি নয়,
এটা শুধু অনুভবের সুর
যা কারও হাতে বাঁধা পরে না কোনদিনে ।

হয়তো একদিন
সে বুঝবে এই নীরবতা কতটা গভীর ছিল—
ততদিন আমি থাকব
একতরফা ভালোবাসার 
নিঃশব্দ পাহারায় দাঁড়িয়ে ।

Saturday, November 29, 2025

অটল প্রতিজ্ঞা

                                ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )



সিদ্ধান্ত পাল্টানোর প্রশ্নই আসে না,

এই মন তো চলেছে অটল পথের সুরে।

হাজার ঝড় এলে আসুক না সামনে,

হাল ছাড়বো না কোনো দিন দূরে।


রাস্তা না থাকলে জঙ্গলে হাঁটবো,

কারণ স্বপ্নের কাছে হার মানা নয়।

অন্ধকার পথও আলো হয়ে জ্বলে,

যেখানে বিশ্বাসের প্রদীপ জ্বলে রয়।


যা ভেবেছি মনে গভীর করে,

তা পূরণ করা আমার প্রথম কাজ।

মানুষের কথা, দুনিয়ার ভয়—

এগুলো রাখে শুধু থমকে, বাঁধে লাজ।


সংগ্রাম যতই আসুক কাঁধে,

আমি লড়বো নিজের শক্তিতে।

কারণ পরিশ্রম আর মনোবল মিলে—

বদলে দেয় মানুষের জীবনে দিশাতে।


ইনশাল্লাহ, আশা রাখি দৃঢ় মনে,

অসাধ্যকেও সাধ্য করার সাহসে।

প্রতিজ্ঞা আমার পথের আলো,

শেষ পর্যন্ত জ্বলবে অকৃত্রিম বিশ্বাসে।




মূলভাব :-

এই কবিতার মূলভাব হলো—

একজন দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ মানুষের জীবনে কোনো বাধাই তাকে থামাতে পারে না।

রাস্তা বন্ধ হলে সে নতুন পথ বানায়,

কঠিন সময়ে বিশ্বাস ও পরিশ্রমই তাকে সাহস দেয়।

স্বপ্ন পূরণের জন্য নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থাকা এবং শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার শক্তিকেই এই কবিতা প্রকাশ করে।

Tuesday, October 14, 2025

"দক্ষিণের পথে"

                  ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )


দক্ষিণ দিকে যাইতে মানা,
সেই পথে তোর বাড়ী।
মন বলে যায়, যায় না থামা,
চলার পথে সুখ-দুঃখ ছাড়ী।

কেউ জানে না বন্ধু, আমার কথা,
তোর জন্য জীবন দিতে পারি।
সবার মধ্যে আমি একা,
তবুও তোর ভালোবাসা চাই।

দক্ষিণে তুমি, উত্তর আমি,
তবুও দূরত্ব নেই মনের মাঝে।
কষ্টের মাঝে এই আশা,
যতই থাকুক বাঁধা, তবুও ভালোবাসা।

অচেনা পথে, অজানা ডাকে,
তোর জন্য চলেছি, থামবো না আর।

"আর কখনো নয়" & “নিজৰ মৰ্যাদা”

আর কখনো নয়    ( বাংলা )


                                 — মনোয়ার হোসেন (মুন )

একবার যে হৃদয় ভেঙেছে আমার,
সেই দরজায় আর কড়া নাড়ব না।
অপমানের ঠাঁই যেখানে ছিল,
সেই পথে আজ আর হাঁটব না।

ভালোবাসা যদি হয় কষ্টের কারণ,
তবে একাকিত্বই ভালো সঙ্গী।
যে বোঝেনি আমার নীরব কান্না,
তার জন্য আজ চোখ ভিজাই না ধূমি।

যোগাযোগের তৃষ্ণা আছে ঠিকই,
তবু নিজেকে ছোট করব না আর।
হয়তো সে ফিরে ডাকবে কোনোদিন,
কিন্তু মন বলবে—এখন অনেক দেরি তার।

সময় শেখায় কাকে ভরসা করতে হয়,
আর কাকে ভুলে যাওয়া দরকার।
অপমান সহ্য করে বাঁচা নয় জীবন,
নিজেকে ভালোবাসাই আসল আদর্শকার।

তাই আজ শপথ নিলাম মনে,
অপমানের জায়গায় ফিরব না আর।
সম্মানই আমার গর্ব, আমার শক্তি,
এ মন আজ মুক্ত—দ্বিতীয়বার নয় আর।



কবিতার সারাংশ: 🌸

এই কবিতায় কবি (Moon) নিজের আত্মসম্মান ও মর্যাদা রক্ষার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেছেন, যে জায়গায় অপমান পেয়েছেন বা যেখান থেকে অবহেলা এসেছে,
সেই জায়গায় আর কখনো ফিরে যাবেন না—even যদি হৃদয়ে যোগাযোগের তৃষ্ণা থাকে।

কবি মনে করেন, নিজেকে ভালোবাসা ও সম্মান করা-ই জীবনের আসল শিক্ষা।
অপমানিত হয়ে বাঁচা নয়; বরং ভুলে গিয়ে নিজের মর্যাদা ধরে রাখাই সত্যিকারের জয়।
শেষে তিনি প্রতিজ্ঞা করেন — “দ্বিতীয়বার নয় আর” —
যা নিজের আত্মসম্মান ও মানসিক শক্তির প্রতীক।



 “নিজৰ মৰ্যাদা”    ( অসমীয়া)

                     
                                    ✍️ — মনোৱাৰ হোসেন ( মুন )

অপমান হোৱা ঠাইলৈ নাযাবা,
সেই মানুহক পুনৰ নাচাবা।
যি ঠাইত দুখ পাইছিলা,
তাত সুখ কেতিয়াও নোপোৱা।

যোগাযোগৰ তৃষ্ণা থাকিলেও,
সন্মানহে সৰ্বাধিক জানিবা।
যি আপোন নাছিল, তাক এৰি দিয়া,
নিজক সন্মান কৰিবলৈ শিকিবা।

মানুহে ভুলে, কিন্তু মন ভোলে নে?
আঘাতৰ চিহ্ন থাকে সোঁমপৰে।
নিজৰ মৰ্যাদা কেতিয়াও নেৰুৱা,
নিজৰ মানে জীৱনৰ শক্তি সৰুয়া।

জীৱনত বহু প্ৰলোভন আহে,
কেতিয়াবা মানুহে মনমৰা কৰে।
তেতিয়াও মনটো দৃঢ় ৰাখিবা,
নিজৰ মূল্য মনত ৰাখিবা।

অপমানৰ আগত চুপ থাকিবা,
কেতিয়াও মাথোঁ নত নহ’বা।
নিজৰ মৰ্যাদা সৰ্বশ্ৰেষ্ঠ জানিবা,
এইয়ে জীৱনৰ আসল মানে ভাবিবা। 🌼


“নিজৰ মৰ্যাদা” কবিতাৰ সাৰাংশ:

এই কবিতাটো মূলত আত্মসম্মান আৰু নিজৰ মৰ্যাদাক কেন্দ্ৰ কৰি ৰচিত। কবিয়ে কয় যে অপমান কৰা স্থানলৈ পুনৰ নাযাবা আৰু যি মানুহে আপোনক কষ্ট দিছে, তাৰ লগত পুনৰ সম্পৰ্ক নকৰিবা। জীৱনত প্ৰলোভন আৰু আঘাত অহা স্বাভাৱিক, কিন্তু মনৰ দৃঢ়তা আৰু আত্মসম্মান নেৰোৱা অতি প্ৰয়োজনীয়। নিজকে সন্মান কৰাৰ মানে হৈছে জীৱনৰ শক্তি আৰু মূল্য চিন্তা কৰা। যিকোনো অৱস্থাতও মাথোঁ নত নহ’ব আৰু নিজৰ মৰ্যাদা সৰ্বশ্ৰেষ্ঠ বুলি মানি চলিব।

💡 সংক্ষেপত: জীৱনত অহা অপমান, কষ্ট বা প্ৰলোভনৰ সন্মুখীন হ’লেও আত্মসম্মান অটুট ৰাখি নিজকে সন্মান দিয়া।

Sunday, September 21, 2025

অমৰ সুৰৰ জুবিন

      
                   ঔষধবিদ মনোৱাৰ হোসেন( মুন )
                                          বিৰসিং জৰুৱা।


নিভা পোহৰৰ দেশত
এজন সুৰৰ সন্তান আহিছিল,
হাতত গিটাৰ, হৃদয়ত নদীৰ উন্মাদনা,
মায়ে শিকোৱা সুৰেৰে আঁকিছিল আকাশ।

তুৰাৰ মাটিত জন্মি
অসমক কৰিলে সুৰৰ দেশ,
“অনামিকা”ৰ সুৰেৰে
অচিন মানুহৰ অন্তৰত বুনিলে আশা।

কেতিয়াবা বোনৰ অশ্ৰুতে
সৃষ্টি হৈছিল নৱ গীত,
কেতিয়াবা প্ৰেম, কেতিয়াবা বিদ্ৰোহ—
প্ৰতিটো শব্দত আছিল
আত্মাৰ গৰিমা, জগতৰ ৰং।

কিন্তু…
নীলা পানীৰ আঁচলত
শেষ সুৰটো গ'ল নিভি,
জীৱনৰ ৰঙীন মঞ্চত
আঁতৰিলে মূল গায়ক।

আজিৰে পৰা জুবিন—
তুমি নহয় কেৱল এজন শিল্পী,
তুমি শোকৰ সংগ্ৰহ,
আৱেগৰ স্মৃতি,
আকাশত ভাঁহি থকা
এজন শাশ্বত সুৰৰ পথিক







উদ্দেশ্য (Purpose):
এই কবিতাটোৰ মূল উদ্দেশ্য হৈছে অসমীয়া সংগীত জগতৰ মহান শিল্পী জুবিন গাৰ্গৰ সোঁৱৰণ কৰা। তেওঁৰ জীৱনযাত্ৰা, সংগীতৰ অবদান, সমাজ আৰু প্ৰজন্মৰ হৃদয়ত তেওঁৰ সৃষ্টি কৰা আবেগক কবিতাত বন্দী কৰা হৈছে। কবিতাটোৰ জৰিয়তে কৃতজ্ঞতা, ভালপোৱা আৰু শোকৰ অনুভৱ প্ৰকাশ কৰা হৈছে।

সাৰাংশ (Summary):
“অমৰ সুৰৰ জুবিন” কবিতাত জুবিন গাৰ্গক এজন অমৰ সুৰৰ সন্তান হিচাপে চিত্রিত কৰা হৈছে। তুৰাৰ মাটিত জন্মি তেওঁ গীত-সঙ্গীতৰ জৰিয়তে অসমক সুৰৰ দেশত ৰূপান্তৰিত কৰিছিল। তেওঁৰ গীতত কেতিয়াবা প্রেম, কেতিয়াবা বিৰহ আৰু বিদ্ৰোহৰ শক্তি থাকিছিল। শেষত জীৱনৰ মঞ্চৰ পৰা আঁতৰি গৈও তেওঁৰ সুৰ চিৰজীৱী হৈ আকাশত ভাঁহি থাকিব। তেওঁক স্মৃতি, আৱেগ আৰু অমৰ সুৰৰ পথিক হিচাপে জনতা হৃদয়ত ৰাখি থ’ব।

Saturday, September 13, 2025

🌧️ প্রেমের প্রথম বৃষ্টি🌧️


                      ✒️ – মনোয়ার হোসেন (মুন)


আসসালামু আলাইকুম,
আমার প্রিয় বৃষ্টি,
তোমার নামেই ভিজে যায়
আমার হৃদয়, আমার দৃষ্টি।

চটকে দিলে হঠাৎ একদিন,
হাতের মুঠোয় বৃষ্টির জল,
ধমক দিলাম মৃদু হেসে,
তুমি দিলে মিষ্টি কোল।

সেই থেকে তুমিই মন,
তুমিই হৃদয়-নাথ,
ভালোবাসার এই বাগানে
তুমিই যেন প্রার্থনার পথ।

দশটি বছর পেরিয়ে গেছে,
তবু হৃদয় একেই চায়,
তোমার জন্য খোলা রইলো
প্রেমের ঘরের সোনালি দ্বার।

ভুল হলে করো ক্ষমা,
এ যে আমার প্রথম পত্র,
তোমায় নিয়েই লিখছি আমি
হৃদয়ে বাঁধা প্রেমের অক্ষর।

তুমি যদি বাসো প্রেম,
তাহলে বলো কানে কানে—
"আই লাভ ইউ" এই বাক্যে
শান্তি নামে প্রাণের টানে।

না বাসলে নিও না কিছু,
উপহার বা এই চিঠি,
তোমার জন্য গাঁথা এতে
ভালোবাসার নিঃশ্বাস-লিপি।

যদি চাও মোবাইল নম্বর,
গেটের পাশে রেখো বক্স,
সেখানে লিখো তোমার ইচ্ছে,
আমি বুঝে যাবো একশত শতাংশ।

তোমার মুখে শুনতে চাই
ভালোবাসার সত্য কথা,
তুমি বলো—"আই লাভ ইউ",
আমি পাবো জীবনের বৃথা।







 সারাংশ:

এই কবিতাটি একজন প্রেমিকের প্রথম প্রেমের অনুভূতি ও আবেগকে ঘিরে লেখা। কবি “বৃষ্টি”কে ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে তুলে ধরেছেন। একদিন হঠাৎ হাতে ধরা বৃষ্টির জলে শুরু হয় তাদের সম্পর্কের সূচনা। সেই ছোট্ট মুহূর্ত থেকেই তার হৃদয়ে জন্ম নেয় গভীর প্রেম।

দশ বছর পেরিয়ে গেলেও সেই ভালোবাসা আজও অটুট। কবি তার প্রথম প্রেমপত্রে নিজের হৃদয়ের কথা অকপটে প্রকাশ করেছেন। তিনি ক্ষমা চেয়েছেন যদি কোনো ভুল হয় এবং আশা প্রকাশ করেছেন—প্রিয়জন যদি সত্যিই ভালোবাসে, তাহলে যেন কানে কানে “আই লাভ ইউ” বলে।

পত্রে এমনকি যোগাযোগের ইঙ্গিতও দিয়েছেন—যদি প্রিয়জন চায়, তবে গেটের পাশে একটি বক্সে তার ইচ্ছা জানাতে পারে। সবশেষে কবি একান্তভাবে শুনতে চান সেই প্রতীক্ষিত শব্দ—"আই লাভ ইউ", যা তার জীবনের অর্থ হয়ে উঠবে।

মূল ভাব:
প্রেম, অপেক্ষা, ভালোবাসার সরল প্রকাশ ও প্রথম চিঠির আবেগময় নিবেদন এই কবিতার মূল উপজীব্য।




অবুঝ মন

                     ✒️মনোয়ার হোসেন (মুন)

অবুঝ মন চায় উড়ে যেতে,
আকাশ ছুঁয়ে, তারা পেতে।
জানে না সে পথের ঠিকানা,
তবুও হাঁটে, স্বপ্নে বোনা।

পাখির মতো ডানা মেলে,
ভুলে যায় সে দুঃখ-হেলে।
ছোট্ট খুশির আশায় বাঁচে,
একটু হাসি হৃদয় আঁচে।

কখনো কাঁদে, অকারণে,
ভেসে যায় সে ভাবনার বনে।
মেঘের মতো রঙ বদলায়,
আপন ছায়ায় আপন খোঁজে যায়।

সত্য-মিথ্যা বোঝে না তবু,
ভালোবাসায় রাখে প্রভু।
তুচ্ছ ব্যাপার বড় করে দেখে,
নিরব ব্যথাও গভীরে রেখেছে।

ওই অবুঝ মন—নির্মল নদী,
ছুটে চলে, জানে না কী গন্তব্য গদি।
ভালোবেসে সব কিছু দেয়,
নিজেকে সে তুচ্ছ করে ফেলে।

তাই তো বলি, রেখো যতনে,
অবুঝ মন হারায় না কষ্ট-দহনেতে।
যার হৃদয়ে এই মন বাস করে,
সে তো ভালোবাসতেই শেখে আবার নতুন করে।

Wednesday, September 3, 2025

"গুৰুৰ জ্যোতি"-শিক্ষক দিৱস উপলক্ষে

"গুৰুৰ জ্যোতি"

              ✒️মনোৱাৰ হোসেন (মুন)

আলোকেৰে ভৰা পথালৈ
কেৱল এজনেই নিয়ন্ত্ৰণ কৰে,
সেইজনেই গুৰু—
যাৰ সাৱটি ধৰা আঙুলি
উজ্বল কৰে অনন্ত আঁধাৰ।

তেওঁৰ নয়নত অদম্য ধৈৰ্য্য,
তেওঁৰ হৃদয়ত নিঃশেষ দয়া।
অকলৰ শিকনি নহয়,
মানুহ হোৱাৰ দিশো
তেওঁয়েই আগবঢ়ায়।

মই জানো,
গুৰুৰ সঁচা ধন হ’ল–
শিষ্যৰ প্ৰগতিৰ হাঁহি,
গুৰুৰ সঁচা জয় হ’ল–
সমাজৰ শুভতাৰে ভৰা দিন।

"প্ৰণাম গুৰুজন"-শিক্ষক দিৱস উপলক্ষে


"প্ৰণাম গুৰুজন"
             
                 ✒️মনোৱাৰ হোসেন (মুন)

হৃদয়ৰ পৃষ্ঠাত
আপোনাৰ নামখন লিখা,
অক্ষৰবোৰে আজি
জীৱনৰ মানে দিব পাৰে।

কেতিয়াবা মিঠা বাক্যৰে,
কেতিয়াবা কঠোৰ বচনৰে,
আপুনি গঢ়ি তুলিছে
নতুন প্ৰজন্মৰ কাষ।

এনে পথিক আছিলোঁ
দিশ নাজানা,
আপোনাৰ হাতত ধৰিলে
জীৱনেই হ’ল সঠিক যাত্ৰা।

প্ৰণাম, গুৰুজন—
আপুনি আছিল, আপুনি আছেন,
আপুনিয়ে থাকিব
আলোকৰ সঁচা জ্যোতি হৈ।

"শিক্ষাৰ সুৰ"- শিক্ষক দিৱস উপলক্ষে

 "শিক্ষাৰ সুৰ"

           ✒️মনোৱাৰ হোসেন (মুন)


শব্দেৰে নহয়,
নিশব্দতকৈও বেছি
উচ্চাৰিত হয় শিকনিৰ সুৰ।

বাতাসে বাট দেখুৱাব পাৰে,
তরঙে গীত গাব পাৰে,
কিন্তু জীৱনৰ পাঠ
মাত্ৰ গুৰুয়ে শিকাব পাৰে।

তেওঁয়ে নিৰ্মাণ কৰে
অদৃশ্য সেতু,
য’ত শিষ্যৰ আশা
এবাৰকৈ দুবাৰ নহয়,
অগণনবাৰ সাঁচি থই
শক্তিৰ প্ৰতীক হয়।

গুৰু —
সঁচাকৈয়ে যুগৰ জ্যোতিষ্ক।

Wednesday, June 11, 2025

কষ্টের পথচলা


                            ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )

জীবনে কিছুই আমি পাইনি,
কেবল কষ্ট আর টেনশন পেয়েছি,
স্বপ্নগুলো ছিল যা সুন্দর,
তবে জীবনে কেবল বেদনা পেয়েছি।

সুখের খোঁজে ছুটেছিলাম,
যেন পাখি আকাশে উড়ছিল,
কিন্তু হঠাৎ ঝড় এসে এল,
বাধা দিলো, আর কিছু পেলাম না।

মানুষগুলো হেসে চলেছে,
তাদের জীবনে আসেছে সুখ,
কিন্তু আমি তো জানি,
সুখ আর কষ্টের মাঝেই জীবন বুক।

এই জগতে টেনশন ছাড়া,
কোথায় মেলো শান্তি আসবে?
কষ্ট আর টেনশন ছাড়া,
কোনো দিন জীবনের অর্থ বুঝতে পারবে?



শব্দ-অর্থ

1. কষ্ট - মনোকষ্ট, যন্ত্রণার অনুভূতি।
2. টেনশন - মানসিক চাপ বা উদ্বেগ।
3. স্বপ্ন - ভবিষ্যতকে নিয়ে আশা বা আকাঙ্ক্ষা।
4. ঝড় - জীবনে আসা বিপর্যয় বা কঠিন সময়।
5. বাধা - কোনো কিছুতে বাধা বা প্রতিবন্ধকতা।



কবিতার মূলভাব :- 
            জীবনের কঠিন সংগ্রাম, কষ্ট এবং মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে চলা। কবিতাটি সেই বাস্তবতা তুলে ধরে যেখানে মানুষ তার স্বপ্ন এবং সুখের খোঁজে ছুটতে থাকে, কিন্তু মাঝে মাঝে জীবন তাকে বাধা এবং কঠিন সময়ের মুখোমুখি করে। এতে বলা হচ্ছে যে, কষ্ট এবং টেনশন ছাড়া জীবন কোনো পূর্ণতা বা অর্থ পায় না। কবিতাটি জীবনের কঠিন পথচলার মধ্য দিয়ে মানুষের নিজস্ব সংগ্রাম এবং আত্মবিশ্বাসের কথা বলে, যেখানে সুখ ও কষ্ট পাশাপাশি চলে।









Sunday, June 1, 2025

স্বপ্নের শক্তি


                        ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )

আজ আমার টাকা নেই,
ক্ষমতা নেই, সম্মান নেই।
কিন্তু একদিন,
সব কিছু হবে।

অন্ধকারে পথ খুঁজে পাবো,
ভয়ে ভয়ে এগিয়ে যাবো।
সামনে থাকবে আলো,
প্রতিটি পদক্ষেপে জাগবে আশা।

শুধু অপেক্ষা,
শুধু একটু সময়।
একদিন আমি হবো,
যে চায় তাকে জয়।

এখন কিছু নয়,
কিন্তু একদিন অনেক কিছু।
স্বপ্ন হবে বাস্তব,
শক্তি হয়ে উঠবে নিজে।




মূলভাব :-
এই কবিতার মূলভাব হলো, একজন ব্যক্তি বর্তমানে যতোই দুঃখ বা অসুবিধার মধ্যে থাকুক না কেন, সময়ের সাথে তার পরিশ্রম, সংকল্প এবং ধৈর্যের মাধ্যমে সে একদিন সফলতা অর্জন করবে। এখানে অন্ধকারের মধ্যে পথ খোঁজার পাশাপাশি আশা, আত্মবিশ্বাস এবং ধৈর্যের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। কবিতাটি আত্মবিশ্বাস এবং আশা দিয়ে পরিপূর্ণ, যা মানুষকে তার লক্ষ্য অর্জনে আগ্রহী করে তোলে।


Saturday, May 31, 2025

❝সমাজ❞


সমাজ কখনো জিজ্ঞেস করে না—
“তুমি কেন কাঁদছো?”
তারা কেবল খুঁজে বেড়ায়
তোমার কান্নার আড়ালে লুকোনো গল্প।

তুমি যদি হাসো— সন্দেহ করে,
তুমি যদি ভেঙে পড়ো— বিচার করে।
তুমি যদি একা থাকো— ঠাট্টা করে,
আর ভিড়ে থাকলে বলে— "নাটক করো"।

তোমার সাফল্য তাদের চোখে কাঁটা,
তোমার ব্যর্থতা— তাদের মুখে হাসি।
তারা পাশে থাকে না কখনো,
তবুও তোমার জীবনই তাদের আলোচনার মূল বিষয়।

তোমার নীরবতা তাদের পছন্দ নয়,
তোমার ভাষাও তারা সহ্য করতে পারে না।
তারা চায়— তুমি সব সয়ে যাও,
কিন্তু কখনো মুখ না খোলো।

সমাজ বলে, শোনায়, শেখায়—
কিন্তু সত্যিকারের বোঝে না।

                         ✍️ মনোয়ার হোসেন (মুন)

Monday, May 19, 2025

প্রিয়, তুমি আমার হলে না

                     ✒️ মনোয়ার হোসেন ( মুন )

চেয়েছিলাম একজন মানুষ,
যে হতো আমার বিশ্বাস।
নিজের থেকেও বেশি যাকে,
দিতাম শ্রদ্ধা, ভালোবাসা।

এক যুগ ধরে ছিলাম অপেক্ষায়,
ভেবেছিলাম আসবে তুমি একদিন।
শুনেছিলাম কষ্টের ফল মেলে,
কই, আমার কষ্ট তো গেলো বিনা প্রাপ্তিতে।

তোমাকে ভাবতাম আপন করে,
রাখতাম হৃদয়ের মাঝে।
আজ বুঝলাম, তুমি ছিলে,
তবে কখনোই ছিলে না আমার।

তাতে কি আসে যায় প্রিয়,
ভালো থেকো যারই হও।
তোমার মুখখানি সযত্নে রাখবো,
আমার জীবনের পাতায় চিরকাল।



সারাংশ:
কবিতায় কবি একজন প্রিয় মানুষের প্রতি নিজের গভীর ভালোবাসা ও দীর্ঘ প্রতীক্ষার কথা তুলে ধরেছেন। তিনি আশা করেছিলেন, সেই মানুষটি একদিন তার জীবনে আসবে এবং হবেন তার বিশ্বাসের প্রতীক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই ভালোবাসা পূর্ণতা পায়নি। কবি বুঝতে পারেন, প্রিয় মানুষটি থাকলেও তিনি কখনোই কবির হয়ে ওঠেননি। তবুও কবি তাকে শুভকামনা জানিয়ে বলেন, তার মুখখানি তিনি আজীবন হৃদয়ে ধারণ করে রাখবেন।


চোখের জলে লেখা গল্প

                       ✒️ মনোয়ার হোসেন (মুন)

যে স্বপ্ন ছিল মনে প্রাণে,
রাখতাম লুকিয়ে গোপন টানে,
একযুগ  কেটেছে শুধু
তারি ছবি আঁকতাম মনে।

হঠাৎ একদিন মেসেঞ্জারে
চললো কথা ক’টি স্নেহ ভরে,
মিষ্টি ভাষায় চাইল সে নম্বর,
মাথাটা গেল ঘুরে হঠাৎ করে।

তারপর শুরু অবহেলার খেলা,
বদলে গেল চেনা চেহারা,
রূঢ় ব্যবহার, বিষাক্ত বাণী
ফিকে করল সব রঙিন সোনা।

তবু একদিন হৃদয় বুঝে গেল,
ভালোবাসা শুধুই ছিল একলা,
মুছে দিলাম আমি সেই গল্প
চোখের জলে লেখা বর্ণমালা।

আর কখনো ডাকবো না রে
সেই ভুল ভালোবাসার পাখি,
যে হাওয়াতেই হারায় বাসা
সুখেই থাকিস… থাকিস ভালোই থাকি।




সারাংশ:
         এই কবিতায় কবি একজন একতরফা প্রেমিকের ব্যথা ও হৃদয়ের অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছেন। দীর্ঘ একযুগ ধরে একজনকে চুপিচুপি ভালোবেসে আসছিলেন কবি। হঠাৎ একদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা শুরু হলে সেই স্বপ্ন যেন বাস্তব হতে থাকে। কিন্তু কিছুদিন পর প্রিয়জনের আচরণ পাল্টে যায়—সে অবহেলা করে, কটুকথা বলে এবং কবির ভালোবাসার কোনো গুরুত্ব দেয় না। শেষমেশ কবি বুঝে যান, এই ভালোবাসা একতরফা এবং ভূল ছিল। তিনি সেই গল্প ভুলে যান এবং তাকে আর কখনো না ডাকবার প্রতিজ্ঞা করেন। কবিতার শেষ লাইনে কবি প্রিয়জনকে মনের গভীর থেকে বিদায় জানিয়ে শুভকামনা জানান।



শব্দ ও অর্থ:

স্বপ্ন – কল্পনা, আকাঙ্ক্ষা, হৃদয়ের চাওয়া
লুকিয়ে – গোপনে, আড়ালে
গোপন টানে – অজানা এক অন্তর্নিহিত ভালোবাসার আকর্ষণে
মেসেঞ্জারে – মেসেজ পাঠানোর অ্যাপ (যেমন: Facebook Messenger)
রুঢ় – কঠোর নিষ্ঠুর নির্মম
স্নেহ ভরে – ভালোবাসা ও মমতায়
মিষ্টি ভাষা – কোমল ও আকর্ষণীয় কথা
নম্বর – ফোন নম্বর
মাথাটা গেল ঘুরে – হতবাক হওয়া বা হঠাৎ আবেগে ভেসে যাওয়া
অবহেলা – অবজ্ঞা, গুরুত্ব না দেওয়া
রুঢ় ব্যবহার – কঠোর ও অসৌজন্যমূলক আচরণ
বিষাক্ত বাণী – কষ্টদায়ক বা অপমানজনক কথা
ফিকে করল – ম্লান করে দিল, রঙ হারিয়ে ফেলল
রঙিন সোনা – স্বপ্নময় সুন্দর স্মৃতি
হৃদয় বুঝে গেল – মন বুঝে ফেলল, উপলব্ধি করল
একলা ভালোবাসা – একতরফা প্রেম, যার কোনো প্রতিফলন নেই
মুছে দিলাম – ভুলে গেলাম, মনের মধ্য থেকে সরিয়ে দিলাম
বর্ণমালা – অক্ষর বা লেখা
চোখের জলে লেখা – কান্নায় ভেজা স্মৃতিময় লেখা
ভুল ভালোবাসার পাখি – প্রতারক ভালোবাসা, যে প্রেম টিকে থাকেনি
হাওয়াতেই হারায় বাসা – স্থির না থাকা, অল্পতেই ভেঙে যাওয়া
সুখেই থাকিস – তুমি ভালো থাকো
ভালোই থাকি – শান্তিতে থাকো, ভালো থাকো

Friday, February 21, 2025

অপ্রাপ্তি


"অপ্রাপ্তি"



 










                                 ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )


দশ বছর গেলো, আশা জমেছিল,
তোমার প্রতি হৃদয় ছিল,
যত্নে রাখা, সযত্নে বাঁধা,
তবুও কেন, তুমি দূরে সরে যাও?

অভিমান জমে রক্তের মতো,
অনেক কিছু বলিনি, কিছুই ছিল না তো,
শুধু স্মৃতি রয়ে গেল মনে,
আর আমরা কখনো এক হইনি, জানো?

সব চেষ্টায় হার মানলাম,
হৃদয়ের যন্ত্রণায় ভেঙে পড়লাম,
তুমি আমার দূরসম্পর্কের ছায়া,
যতই চেষ্টা করি, তুমি থাকো অপরাহ্ণ।







মূলভাব:-
কবিতাটির মূলভাব হলো,একপাক্ষিক প্রেম ও অনিশ্চিত সম্পর্কের বেদনা। কবি তার প্রিয়জনের প্রতি আশা ও ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন, তবে সে সম্পর্ক কখনো পূর্ণতা পায়নি। প্রতিটি প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাদের সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব এবং অপূর্ণতা বিরাজমান ছিল, যা কবির হৃদয়ে যন্ত্রণার সৃষ্টি করেছে। স্মৃতি ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট নেই, এবং সে সম্পর্কের অভাব তাকে অভিমানে পূর্ণ করে।

তোমার নামের ছায়া

তোমার নামের ছায়া

                                ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )

যতটুকু সময়ের ছোঁয়া ছিল,
ততটুকু হৃদয়ের ভেতর গাঁথা ছিল,
এক সুন্দর নাম, এক অবিরাম স্মৃতি,
যে নামটি এখনো হারায় না নিঃসঙ্গ রাতে।

তার উপস্থিতি ছিল ফুলের মতো,
মৃদু বাতাসের মতো,
এক অদ্ভুত সুরে,
যে সুর আমার কানে গুঞ্জরিত হয় এখনো।

তার চোখের ভাষায় ছিল এক পৃথিবী,
যেখানে আমি ছিলাম একমাত্র স্থান,
তবে সময়ের মাঝে যেন কিছু পরিবর্তন,
সেই নামটি হারিয়ে গেছে, তবে প্রতিধ্বনি রয়ে গেছে।

তবে আমি জানি, সে ভালোবাসায় ছিল,
এক অদৃশ্য বন্ধনে বাঁধা ছিল আমাদের পৃথিবী,
তার স্মৃতি আজও আমার মনে ঘুরে ফিরে,
এবং নামটি যেন বাতাসে হারিয়ে যায়,
যদিও আমি জানি, সে ছিল এক অপরূপ সৃষ্টি।

নামটি এখন হারানো অনুভূতিতে,
তবে তার ছায়া, তার স্মৃতি—
আজও আমার হৃদয়ে এক অমলিন আলো।








মূলভাব:-
          এই কবিতাটির মূলভাব হল, একটি নাম ও তার স্মৃতি সময়ের সঙ্গে হারিয়ে গেলেও, সেই নামের ছায়া ও তার উপস্থিতির প্রভাব মানুষের হৃদয়ে চিরকাল বজায় থাকে। কবি স্মৃতির মাধ্যমে সেই নামের সঙ্গে সম্পর্কিত অনুভূতিগুলি, ভালোবাসা এবং তার গভীর ছায়াকে প্রকাশ করেছেন। যদিও সময় পরিবর্তন ঘটেছে, তবুও তার স্মৃতি এবং নামের গুণাবলী হৃদয়ে অমলিন আলো হিসেবে জীবিত থাকে।




Thursday, February 20, 2025

আমার হৃদয়

আমার হৃদয়

               ✍︎মনোয়ার হোসেন মুন


আমার হৃদয়ের মাঝে আছে
 বুক ভরা আদর,ভালোবাসা
রেখেছি শুধুই তোমার জন্য ।

আমার দুই নয়নের মাঝে আছে
তোমার হাঁসির ছবি,
কোমল হাতের ছোট্ট একটি ছোঁয়া,
মনে পরে অনন্ত জীবন,চিরতরে

আমার হৃদয়ে ভেদে রেখেছি
তোমার প্ৰেমর আলিঙ্গন,
উৎসর্গ করব হৃদয়ের ভাবনা
থাকবে সেখানে নিৰ্মল ভালোবাসা 

অন্য দিন

অন্য দিন
           
                    ✍︎মনোয়ার হোসেন মুন


তুমি ছিলে, আমি ছিলাম,
অন্য এক দিন, অন্য এক আলো।
একতরফা ভালোবাসা,
অথচ মুখে কিছুই বলি না।

চোখের কোণে রয়ে যায় কষ্ট,
হৃদয়ে টুকরো কিছু স্বপ্ন।
আজও অপেক্ষা করি,
হয়তো একদিন কিছু হবে অন্যরকম।

বিরহের পথে হাঁটি একা,
তবে আশা মুছে যায় না।
অনেক কষ্টে, অনেক ছলনায়,
কখনো হয়তো তোমার দেখা পাবো অন্য দিন।

জীবন বদলানো


"জীবন বদলানো"


                     ✍︎ মনোৱার হোসেন ( মুন )


নিজেকে বদলাতে ভয় লাগে,

পুরনো সব কিছু ছেড়ে দিতে,

নতুন পথে পা বাড়ালে,

হয়তো নিজেকে খুঁজে পাব না !



প্রাচীন অভ্যাস ছেড়ে,

নতুন কিছু শিখবো কি ?

শুরুটা কষ্টকর মনে হয়,

কিন্তু কিছু তো বদলাতে হবে।


অপরিচিত পথ, অজানা সঙ্গী,

মন ভয় পায়, একেবারে শূন্য।

কিন্তু যে হারাবে কিছু,

সে পাবে নতুন কিছু।


বদলাতে না পারলে,

তবু চলবে সেই পুরোনো পথ,

কিন্তু বদলে গেলে,

নতুন জীবনের দেখা মিলবে।


বদলানোর মধ্যে যত ভয়,

তত নতুন শক্তি আছে,

নিজেকে নতুন করে গড়ে তোল,

বিশ্বাস রাখো, তোমার কাছে সবই সম্ভব।


In process

অপ্রকাশিত ভালোবাসা

                        — ✍️ মনোয়ার হোসেন ( মুন)                                  “চাঁদের মতো চুপচাপ” প্রেম টেম করি না — তবু মনটা কারও নামে...